জেনে নেই অ্যালোভেরার উপকারিতা
বছরের ১২ মাস অ্যালোভেরা ব্যবহার করা যায় কারন অ্যালোভেরা সহজেই পাওয়া যায়। অ্যালোভেরাতে ভিটামিন এ, বি, সি, ই এবং ফলিক অ্যাসিডের মতন উপাদানগুলি পাওয়া যায়।এমনকি বহু ঔষধ তৈরীতে এটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
যুগের পর যুগ ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এটি ত্বককে সুন্দর করতে নানাভাবে ভূমিকা পালন করে থাকে। নিয়মিত অ্যালোভেরা জুস পান করলে পেট পরিষ্কার থাকে।
অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করলে ত্বকে কোন রকম চর্মরোগ, মেছতা, ব্রণের সমস্যা থাকে না।বাজারে অনেক অ্যালোভেরা জেল পাওয়া যায় তবে সরাসরি অ্যালোভেরা গাছের পাতা থেকে জেল নিয়ে ব্যবহার করতে পারলে অনেক বেশি ভাল হয়।
বিশ্বর যে কোন জায়গায় এই গাছের জুস,রস,জেলের আকারে বিক্রি হচ্ছে। এই জেলের ভেতরে আছে ২০ অ্যামিনো অ্যাসিড।অ্যালোভেরা ত্বকের যত্ন ,দাঁতের যত্ন,চুলের যত্ন ছাড়াও আরও নানা উপকারে আসে।
হজম শক্তি বৃদ্ধিতে অ্যালোভেরা রসের ভূমিকার তুলনা হয় না।অ্যালোভেরার জুস পেটকে ঠাণ্ডা রাখে এবং পেটের নানা সমস্যা দূর করে। অ্যালোভেরার জেল মাউথ ওয়াশ এর বিকল্প হিসেবেও ব্যবহার করা যায়।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে অ্যালোভেরা রসের ভুমিকা অনেক।অ্যালোভেরা রস খেলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমে ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক গ্লাস পানি বা শরবতের সঙ্গে অ্যালোভেরা মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যাবে।
অ্যালোভেরার জুস নিয়মিত পান করেন দেহের সকল দুর্বলতা,দেহের ক্লান্তি ও দেহকে সতেজ ও সুন্দর রাখবে।
No comments